PSC Bangla p12
বাংলা প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার বিশেষ প্রস্তুতি -১২
বাংলা ৯ নম্বর প্রশ্ন বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদ পুনর্লিখন
বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদ লেখো
প্রিয় পরীক্ষার্থী, সমাপনী পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে ৯ নম্বর প্রশ্ন থাকবে ‘বিরাম চিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদ পুনর্লিখন’-এর ওপর। নম্বর থাকবে ৫।
প্রিয় পরীক্ষার্থী, সমাপনী পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে ৯ নম্বর প্রশ্ন থাকবে ‘বিরাম চিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদ পুনর্লিখন’-এর ওপর। নম্বর থাকবে ৫।
১০.
মানুষ তখন একটু একটু করে সভ্য হচ্ছে কী করে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায় শিখছে সেইসব কায়দা কানুন ওদিকে বনে বনে তখন পশুদের রাজত্ব হাজার রকমের প্রাণী অসংখ্য পাখপাখালি বেশ শান্তিতেই কাটছিল বনের পাখি আর প্রাণীদের দিনগুলো।
উত্তর: মানুষ তখন একটু একটু করে সভ্য হচ্ছে। কী করে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায়, শিখছে
সেইসব কায়দা-কানুন। ও-দিকে বনে বনে তখন পশুদের রাজত্ব। হাজার রকমের প্রাণী, অসংখ্য পাখপাখালি। বেশ শান্তিতেই কাটছিল বনের পাখি আর প্রাণীদের দিনগুলো।মানুষ তখন একটু একটু করে সভ্য হচ্ছে কী করে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায় শিখছে সেইসব কায়দা কানুন ওদিকে বনে বনে তখন পশুদের রাজত্ব হাজার রকমের প্রাণী অসংখ্য পাখপাখালি বেশ শান্তিতেই কাটছিল বনের পাখি আর প্রাণীদের দিনগুলো।
উত্তর: মানুষ তখন একটু একটু করে সভ্য হচ্ছে। কী করে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায়, শিখছে
১১.
দিন আসে দিন যায় একদিন শেয়াল ভয়ে ভয়ে হাজির হলো হাতির আস্তানায় লেজ গুটিয়ে হাঁটু মুড়ে হাতিকে লম্বা একটা সালাম দিয়ে বলল আপনিই তো বনের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী আপনিই আমাদের রাজা সবাই এ কথা জানে ওই দেখুন নদীর ওপারে সবাই উদগ্রীব হয়ে বসে আছে আপনাকে রাজা হিসেবে বরণ করে নিতে চায়।
উত্তর: দিন আসে, দিন যায়। একদিন শেয়াল ভয়ে ভয়ে হাজির হলো হাতির আস্তানায়। লেজ গুটিয়ে, হাঁটু মুড়ে হাতিকে লম্বা একটা সালাম দিয়ে বলল, আপনিই তো বনের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী। আপনিই আমাদের রাজা, সবাই এ কথা জানে। ওই দেখুন, নদীর ওপারে সবাই উদগ্রীব হয়ে বসে আছে। আপনাকে রাজা হিসেবে বরণ করে নিতে চায়।
১২.
হাতি তো শেয়ালের কথা শুনে মহা খুশি মাটিতে থপ করে পা ঠুকে বলল আচ্ছা চল নদীর পারে এসে শেয়াল বলল এই আমি নদী সাঁতরে পার হচ্ছি আপনিও আসুন হাতির একটু শঙ্কা হলো পারব তো শেয়াল বলল ভয় কী এই দেখুন না আমি কী অবলীলায় পার হয়ে যাচ্ছি এই বলে শেয়াল নদীতে দিল ঝাঁপ।
উত্তর: হাতি তো শেয়ালের কথা শুনে মহা খুশি। মাটিতে থপ্ করে পা ঠুকে বলল, আচ্ছা চল। নদীর পারে এসে শেয়াল বলল, এই আমি নদী সাঁতরে পার হচ্ছি। আপনিও আসুন। হাতির একটু শঙ্কা হলো, পারব তো। শেয়াল বলল, ভয় কী, এই দেখুন না আমি কী অবলীলায় পার হয়ে যাচ্ছি। এই বলে শেয়াল নদীতে দিল ঝাঁপ।
দিন আসে দিন যায় একদিন শেয়াল ভয়ে ভয়ে হাজির হলো হাতির আস্তানায় লেজ গুটিয়ে হাঁটু মুড়ে হাতিকে লম্বা একটা সালাম দিয়ে বলল আপনিই তো বনের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী আপনিই আমাদের রাজা সবাই এ কথা জানে ওই দেখুন নদীর ওপারে সবাই উদগ্রীব হয়ে বসে আছে আপনাকে রাজা হিসেবে বরণ করে নিতে চায়।
উত্তর: দিন আসে, দিন যায়। একদিন শেয়াল ভয়ে ভয়ে হাজির হলো হাতির আস্তানায়। লেজ গুটিয়ে, হাঁটু মুড়ে হাতিকে লম্বা একটা সালাম দিয়ে বলল, আপনিই তো বনের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী। আপনিই আমাদের রাজা, সবাই এ কথা জানে। ওই দেখুন, নদীর ওপারে সবাই উদগ্রীব হয়ে বসে আছে। আপনাকে রাজা হিসেবে বরণ করে নিতে চায়।
১২.
হাতি তো শেয়ালের কথা শুনে মহা খুশি মাটিতে থপ করে পা ঠুকে বলল আচ্ছা চল নদীর পারে এসে শেয়াল বলল এই আমি নদী সাঁতরে পার হচ্ছি আপনিও আসুন হাতির একটু শঙ্কা হলো পারব তো শেয়াল বলল ভয় কী এই দেখুন না আমি কী অবলীলায় পার হয়ে যাচ্ছি এই বলে শেয়াল নদীতে দিল ঝাঁপ।
উত্তর: হাতি তো শেয়ালের কথা শুনে মহা খুশি। মাটিতে থপ্ করে পা ঠুকে বলল, আচ্ছা চল। নদীর পারে এসে শেয়াল বলল, এই আমি নদী সাঁতরে পার হচ্ছি। আপনিও আসুন। হাতির একটু শঙ্কা হলো, পারব তো। শেয়াল বলল, ভয় কী, এই দেখুন না আমি কী অবলীলায় পার হয়ে যাচ্ছি। এই বলে শেয়াল নদীতে দিল ঝাঁপ।
১৩.
হাতিটা এমন ভাব করতে শুরু করল সেই বুঝি বনের রাজা গুরুগম্ভীর ভারিক্কি চালের কেশর দোলানো অমিত শক্তিধর সিংহ সেও হাতিটার কাছে আসতে ভয় পায় হালুম বাঘ মামা তো সব সময় থাবা উঁচিয়ে চলে কী দ্রুত আর ক্ষিপ্র তার চলা
হাতিটা এমন ভাব করতে শুরু করল সেই বুঝি বনের রাজা গুরুগম্ভীর ভারিক্কি চালের কেশর দোলানো অমিত শক্তিধর সিংহ সেও হাতিটার কাছে আসতে ভয় পায় হালুম বাঘ মামা তো সব সময় থাবা উঁচিয়ে চলে কী দ্রুত আর ক্ষিপ্র তার চলা
উত্তর: হাতিটা এমন ভাব করতে শুরু করল, সেই বুঝি বনের রাজা। গুরুগম্ভীর ভারিক্কি চালের কেশর দোলানো অমিত শক্তিধর সিংহ। সেও হাতিটার কাছে আসতে ভয় পায়। হালুম বাঘ মামা তো সব সময় থাবা উঁচিয়ে চলে। কী দ্রুত আর ক্ষিপ্র তার চলা।
১৪.
একবার তো কী জানি কী হয়েছে নিরীহ একটা হরিণকে শুঁড়ে জড়িয়ে ছুড়ে ফেলে দিল দূরে আরেকবার ছোট্ট একটা পিঁপড়ে চোখে পড়ে কি পড়ে না, বিন্দুসদৃশ তার চলা তাকেও পায়ের তলায় পিষে মেরে ফেলল সেই থেকে বনের কোনো প্রাণী হাতিটার ছায়াও মাড়াত না দেখলেই সমীহ করে পথ ছেড়ে দিত দিনে দিনে হাতিটা হয়ে উঠল আরও দুর্বিনীত আরও অহংকারী।
১৪.
একবার তো কী জানি কী হয়েছে নিরীহ একটা হরিণকে শুঁড়ে জড়িয়ে ছুড়ে ফেলে দিল দূরে আরেকবার ছোট্ট একটা পিঁপড়ে চোখে পড়ে কি পড়ে না, বিন্দুসদৃশ তার চলা তাকেও পায়ের তলায় পিষে মেরে ফেলল সেই থেকে বনের কোনো প্রাণী হাতিটার ছায়াও মাড়াত না দেখলেই সমীহ করে পথ ছেড়ে দিত দিনে দিনে হাতিটা হয়ে উঠল আরও দুর্বিনীত আরও অহংকারী।
উত্তর: একবার তো কী জানি কী হয়েছে, নিরীহ একটা হরিণকে শুঁড়ে জড়িয়ে ছুঁড়ে ফেলে দিল দূরে। আরেকবার ছোট্ট একটা পিঁপড়ে। চোখে পড়ে কি পড়ে না, বিন্দুসদৃশ তার চলা। তাকেও পায়ের তলায় পিষে মেরে ফেলল। সেই থেকে বনের কোনো প্রাণী হাতিটার ছায়াও মাড়াত না। দেখলেই সমীহ করে পথ ছেড়ে দিত। দিনে দিনে হাতিটা হয়ে উঠল আরও দুর্বিনীত, আরও অহংকারী।
১৫.
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মিলিত আক্রমণে পাকিস্তানিদের সাতটি স্পিডবোটই ডুবে গেল অনেকে মারা গেল বাকি লঞ্চ দুটো থেকে গোলাবর্ষণ আর গুলি ছুড়তে ছুড়তে তারা পিছু হটতে থাকল এ রকম মুহূর্তেই হঠাত্ একটা গোলা এসে পড়ল তাঁর ওপর তিনি শহিদ হলেন বীরের পবিত্র রক্তস্রোতে রঞ্জিত মাটি অর্থাত্ রাঙামাটির বোর্ড বাজারে অন্তিম শয়ানে শায়িত আছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ।
১৫.
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মিলিত আক্রমণে পাকিস্তানিদের সাতটি স্পিডবোটই ডুবে গেল অনেকে মারা গেল বাকি লঞ্চ দুটো থেকে গোলাবর্ষণ আর গুলি ছুড়তে ছুড়তে তারা পিছু হটতে থাকল এ রকম মুহূর্তেই হঠাত্ একটা গোলা এসে পড়ল তাঁর ওপর তিনি শহিদ হলেন বীরের পবিত্র রক্তস্রোতে রঞ্জিত মাটি অর্থাত্ রাঙামাটির বোর্ড বাজারে অন্তিম শয়ানে শায়িত আছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ।
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মিলিত আক্রমণে পাকিস্তানিদের সাতটি স্পিডবোটই ডুবে গেল। অনেকে মারা গেল। বাকি লঞ্চ দুটো থেকে গোলাবর্ষণ আর গুলি ছুড়তে ছুড়তে তারা পিছু হটতে থাকল। এ রকম মুহূর্তেই হঠাত্ একটা গোলা এসে পড়ল তাঁর ওপর, তিনি শহিদ হলেন। বীরের পবিত্র রক্তস্রোতে রঞ্জিত মাটি, অর্থাত্ রাঙামাটির বোর্ড বাজারে অন্তিম শয়ানে শায়িত আছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ।
১৬.
বাংলাদেশ আজ মুক্ত ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করি বুঝতে অসুবিধা হয় না এই অর্জন খুব সহজে ঘটেনি লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা দেশমাতৃকাকে মুক্ত করেছি বীরের পূত পবিত্র রক্তস্রোত আর মাতার অশ্রুধারায় স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের।
উত্তর: বাংলাদেশ আজ মুক্ত। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করি। বুঝতে অসুবিধা হয় না, এই অর্জন খুব সহজে ঘটেনি। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা দেশমাতৃকাকে মুক্ত করেছি। বীরের পূত-পবিত্র রক্তস্রোত আর মাতার অশ্রুধারায় স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের।
সহকারী শিক্ষক
ন্যাশনাল ব্যাংক পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
বাংলাদেশ আজ মুক্ত ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করি বুঝতে অসুবিধা হয় না এই অর্জন খুব সহজে ঘটেনি লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা দেশমাতৃকাকে মুক্ত করেছি বীরের পূত পবিত্র রক্তস্রোত আর মাতার অশ্রুধারায় স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের।
উত্তর: বাংলাদেশ আজ মুক্ত। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করি। বুঝতে অসুবিধা হয় না, এই অর্জন খুব সহজে ঘটেনি। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা দেশমাতৃকাকে মুক্ত করেছি। বীরের পূত-পবিত্র রক্তস্রোত আর মাতার অশ্রুধারায় স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের।
সহকারী শিক্ষক
ন্যাশনাল ব্যাংক পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
No comments